প্রতিষ্ঠান পরিচিতি
প্রতিষ্ঠানটি জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলাধীন মামুদপুর ইউনিয়ন মামুদপুর গ্রামে ১৯৪২ইং সালে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি অখন্ড ২.৬৭ শতাংশ জমির উপর অবস্থিত। বিদ্যালয়টি ৩টি ভবন দ্বারা বেষ্টিত। ১টি পৃথক পাঠাগার ৩টি ল্যাব আছে । প্রতিষ্ঠা লগ্নে আগ্রহী ব্যক্তিগণের নামঃ মৃত-ইনার হাজী, মৃত-তালেব উদ্দীন মন্ডল, মৃত-হরতন মন্ডল, মৃত-আকবর আলী মন্ডল, মৃত-মকলেছার রহমান চৌধুরী, মৃত-আঃ গফুর মন্ডল, মৃত-কিনা মন্ডল, মৃত-মোহাতাব মন্ডল মৃত-হরেশ চন্দ্র দেবনাথ, মৃত-কাতের আলী তালুকদার। ১৯৪২ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭১ইং সালে মাধ্যমিক শাখার পাঠদানের অনুমতি পান। এবং ১৯৭২ইংসালে ১ম স্বীকৃতি-সহ বিজ্ঞান, মানবিক ও বানিজ্য শাখা খোলার অনুমতি পায়। ১৯৮৬ইংসালে প্রথম এম পি ও হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়ে কারিগরি শাখা সহ ৭৫০জন ছাত্র-ছাত্রী লেখা পড়া করেন। ২০১১ইং সালে ২টি ট্রেড নিয়ে কারিগরি শাখা অনুমতি পান। বর্তমানে পাশের হার ১০০ভাগ। শিক্ষক-কর্মচারীর সংখ্যা-২৭জন।
সভাপতির বাণী
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা। উচ্চতর শিক্ষার আগে প্রতিটি ছেলেমেয়েকে এই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ধাপ অতিক্রম করতে হয় সাফল্যের সাথে। তবেই সে সুযোগ পায় উচ্চতর পড়াশোনা ও দক্ষতা অর্জনের।
দেশের উচ্চতর শিক্ষা ব্যাবস্থার পাশাপাশি সমান্তরালভাবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার অধ্যায়টিও তাই বেশ সুরক্ষিত ও সুদৃঢ়ভাবে সম্পন্ন করতে হয়। জ্ঞানার্জনের এই অধ্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষা ও জাগতিক শিক্ষা দুটি পরস্পরের পরিপুরক।
এর পরিপ্রেক্ষিতে মাহ্মুদপুর বি এল উচ্চ বিদ্যালয় জনগণের দোরগোড়ায় শিক্ষা সেবা পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে যাবতীয় কার্যাদী সম্পাদনে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার ও প্রতিষ্ঠানের তথ্য অনলাইনে প্রেরণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জেনে আমি আনন্দিত। এর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে সহায়ক ভুমিকা পালক করবে।
প্রধান শিক্ষকের বাণী
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা। উচ্চতর শিক্ষার আগে প্রতিটি ছেলেমেয়েকে এই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ধাপ অতিক্রম করতে হয় সাফল্যের সাথে। তবেই সে সুযোগ পায় উচ্চতর পড়াশোনা ও দক্ষতা অর্জনের।
দেশের উচ্চতর শিক্ষা ব্যাবস্থার পাশাপাশি সমান্তরালভাবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার অধ্যায়টিও তাই বেশ সুরক্ষিত ও সুদৃঢ়ভাবে সম্পন্ন করতে হয়। জ্ঞানার্জনের এই অধ্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষা ও জাগতিক শিক্ষা দুটি পরস্পরের পরিপুরক।
এর পরিপ্রেক্ষিতে মাহ্মুদপুর বি এল উচ্চ বিদ্যালয় জনগণের দোরগোড়ায় শিক্ষা সেবা পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে যাবতীয় কার্যাদী সম্পাদনে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার ও প্রতিষ্ঠানের তথ্য অনলাইনে প্রেরণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জেনে আমি আনন্দিত। এর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে সহায়ক ভুমিকা পালক করবে।
বিদ্যালয়ের ছবি
এক্সট্রা কারিকুলাম একটিভিটি
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা। উচ্চতর শিক্ষার আগে প্রতিটি ছেলেমেয়েকে এই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ধাপ অতিক্রম করতে হয় সাফল্যের সাথে। তবেই সে সুযোগ পায় উচ্চতর পড়াশোনা ও দক্ষতা অর্জনের।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা। উচ্চতর শিক্ষার আগে প্রতিটি ছেলেমেয়েকে এই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ধাপ অতিক্রম করতে হয় সাফল্যের সাথে। তবেই সে সুযোগ পায় উচ্চতর পড়াশোনা ও দক্ষতা অর্জনের।
সম্মানিত অভিভাবকগন আমাদের সম্পর্কে কী বলছেন
মাহ্মুদপুর বি এল উচ্চ বিদ্যালয় আমাদের এই এলাকার শিক্ষার্থীদের একটি বাতিঘর। স্কুলের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীগন অত্যন্ত সতর্কতার সাথে আমাদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন। আমি প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।
আমরা আমাদের ছেলেমেয়েদেরকে মাহ্মুদপুর বি এল উচ্চ বিদ্যালয় পড়াশোনার জন্য পাঠাতে পেরে আনন্দিত। প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল কার্যক্রমে আমরা সত্যিই খুশি। এখানে শিক্ষকগনের শিক্ষা দানের প্রক্রিয়া সত্যিই সুন্দর।
মাহ্মুদপুর বি এল উচ্চ বিদ্যালয় আমাদের এই এলাকার শিক্ষার্থীদের একটি বাতিঘর। স্কুলের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীগন অত্যন্ত সতর্কতার সাথে আমাদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন। আমি প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।
মাহ্মুদপুর বি এল উচ্চ বিদ্যালয় আমাদের এই এলাকার শিক্ষার্থীদের একটি বাতিঘর। স্কুলের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীগন অত্যন্ত সতর্কতার সাথে আমাদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন। আমি প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।